::শিবলী আহমেদ::
১) পুরুষবিদ্বেষ: এদের কাজ হইতেছে হাতে তসবীহ নিয়া ‘যত দোষ অণ্ডকোষ’ বইলা জিকির করা। এরা মূলত নারীবাদটাই বোঝে নাই।
২) পুরুষানুকরণ: এদের কাজ হইতেছে পুরুষের অনুকরণ করা। পুরুষ শার্ট-প্যান্ট পরে বলে এরাও শার্ট-প্যান্ট পরে। পুরুষ চুল ছোট করে বলে এরাও চুল ছোট করে। এই জাতীয় নারীরা আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগে। অর্থাৎ, এদের কোনো স্বকীয়তা নেই। পুরুষের লাইফস্টাইল ফলো করাকেই এরা নারীবাদ মনে করে।
৩) শুদ্ধ নারীবাদ: তারাই প্রকৃত নারীবাদী। তারা নিজেদের পরিচয়েই সন্তুষ্ট। পুরুষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা নয়, বরং পুরুষতান্ত্রিক অত্যাচার রোধ করতে পুরুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে তারা।
১) পুরুষবিদ্বেষ: এদের কাজ হইতেছে হাতে তসবীহ নিয়া ‘যত দোষ অণ্ডকোষ’ বইলা জিকির করা। এরা মূলত নারীবাদটাই বোঝে নাই।
২) পুরুষানুকরণ: এদের কাজ হইতেছে পুরুষের অনুকরণ করা। পুরুষ শার্ট-প্যান্ট পরে বলে এরাও শার্ট-প্যান্ট পরে। পুরুষ চুল ছোট করে বলে এরাও চুল ছোট করে। এই জাতীয় নারীরা আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভোগে। অর্থাৎ, এদের কোনো স্বকীয়তা নেই। পুরুষের লাইফস্টাইল ফলো করাকেই এরা নারীবাদ মনে করে।
৩) শুদ্ধ নারীবাদ: তারাই প্রকৃত নারীবাদী। তারা নিজেদের পরিচয়েই সন্তুষ্ট। পুরুষের সঙ্গে প্রতিযোগিতা নয়, বরং পুরুষতান্ত্রিক অত্যাচার রোধ করতে পুরুষকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করে তারা।
0 মন্তব্য